1. admin@ajkerpratidin.com : admin : Khokon Howlader
  2. sardermasud348@gmail.com : Masud Sarder : Masud Sarder
  3. emranniloy53@gmail.com : NILOY :
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. rashedapple7@gmail.com : Rashed Ahmed : Rashed Ahmed
  6. khokon28.bd@gmail.com : Sohag Hossein : Sohag Hossein
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আনোয়ারায় চাতরী ইউনিয়নে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল তিতাসে বেগম খালেদাজিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত চিলমারী থানার ওসি আশরাফুল ইসলামের বিদায়: সহকর্মীদের সংবর্ধনায় আবেগমাখা দৃশ্য ঘোড়াশাল ট্র্যাজেডি দিবস: নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে বরিশালে ব্রিজ উদ্বোধন অনুষ্ঠান পণ্ড বিজয় দিবসের প্রস্তুতি উপলক্ষে ১০ দিন বন্ধ থাকবে জাতীয় স্মৃতিসৌধ বরিশাল-৩ আসনে জয়নুল আবেদীনের হাতে গেলো ধানের শীষ জনগণ যখন আবাদে রায় দিতে পারে, তখনই জনগণ ভোট দিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে দেশের প্রধানমন্ত্রী বানায়….এম. জহির উদ্দিন স্বপন আশুলিয়ায় দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জনসহ নিহত ৪

আশুলিয়ায় দুই সাংবাদিকদের নামে আওয়ামীলীগ নেত্রীর মিথ্যা চুরির মামলা

আজকের প্রতিদিন
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে
আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি : আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জের দূর্নীতি নিয়ে তথ্য চাওয়ায় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলাদেশ বুলেটিন এর নিজস্ব প্রতিবেদক ও আশুলিয়া রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক আসলাম হাওলাদার সাকিব এবং সকালের সময় পত্রিকার আশুলিয়া প্রতিনিধি সুফি সুমনের বিরুদ্ধে উল্টো চুরির মামলা করেছেন আওয়ামী লীগের এক নেত্রীকে দিয়ে। কোনো রকম প্রাথমিক তদন্ত ছাড়াই তড়িঘড়ি করে মামলাটি নথিভুক্ত করেছেন বলে অভিযোগ উটৈছৈ।
জানা যায়, অভিযুক্ত ওই নেত্রী হলেন অ্যাডভোকেট নাছরীন আক্তার, যিনি নিজেকে আওয়ামী লীগের নেত্রী এবং অ্যাডভোকেট হিসেবে পরিচয় দেন। সম্প্রতি আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল হান্নানের বিরুদ্ধে অভিযোগের অনুসন্ধান করছিলেন সাকিব আসলাম ও সুফি সুমন। তার সতত্যা পাওয়ার পর বক্তব্য জানতে চাইলে আওয়ামীলীগ নেত্রী নাছরীন আক্তার কে দিয়ে শ্লীলতাহানি ও চুরির অভিযোগ এনে মামলা নথিভুক্ত করেন আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ।
এদিকে মামলার বাদী ঢাকা জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক নাছরিন আক্তার আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ডা. এনামুর রহমান এবং উপজেলা চেয়ারম্যান রাজীবের সঙ্গে তার সখ্যতাকে কাজে লাগিয়ে সাধারণ মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে জমি দখল করে চলেছেন। সম্প্রতি, তাকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মিছিলে লোকবল ও অর্থ সংগ্রহ করতেও দেখা গেছে বলে জানা যায়।
এদিকে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কিভাবে কোনো রকম প্রাথমিক সত্যতা যাচাই না করেই দ্রুত মামলাটি নথিভুক্ত করলেন, তা নিয়ে স্থানীয় সাংবাদিক মহল এবং সচেতন নাগরিক সমাজে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
​সাংবাদিক সুফি সুমন অভিযোগ করে বলেন, তারা নাছরীন আক্তার অ্যাডভোকেটের বিরুদ্ধে ওঠা ভূমি জালিয়াতি ও দখলদারিত্বের অভিযোগের বিষয়ে তথ্য জানতে চাওয়ায়, নেত্রী ক্ষুব্ধ হয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাদের বিরুদ্ধে ‘চুরির’ মতো মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের করেছেন। তারা দাবি করেন, এটি স্বাধীন সাংবাদিকতাকে রুদ্ধ করার একটি অপচেষ্টা।
​এই বিষয়ে সাংবাদিক আসলাম হাওলাদার সাকিব বলেন, ওনার চেম্বারে যাওয়া তো দূরের কথা এই মামলার বাদীর সাথে আমার কোনোদিন সামনাসামনি দেখাও হয় নাই। তাছাড়া মামলা এজাহারে ঘটনার তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে গত মাসের ১১ তারিখ এবং সময় উল্লেখ করা হয়েছে সকাল ৯ টা। আমি ক্যালেন্ডার চেক দিয়ে দেখেছি সেদিন ছিল শনিবার সরকারি বন্ধ। বন্ধের দিন এসিল্যান্ড অফিসের পাশে যাওয়ার প্রশ্নই উঠে না। আর সকাল নয়টায় তো আমি বাসায় ঘুমে ছিলাম। আমার মোবাইলের লোকেশন বের করলেও সেটা দেখা যাবে।
তাহলে মামলা দেওয়া হল কেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মামলার বাদী আওয়ামী নেত্রী নাছরিন ঢাকা জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের আইন বিষয়ক। কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষকে হয়রানি করেছেন। তাছাড়া উনি গোপনে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন। আমি এই বিষয় নিয়ে নিউজ করায় আমার বিরুদ্ধে উনি মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। তাছাড়া বর্তমান ওসির বিভিন্ন  অপকর্ম নিয়ে আমি ওসির বক্তব্য চেয়েছি। তাই ওসি সাহেব ক্ষিপ্ত হয়ে কোনো প্রকার তদন্ত ছাড়াই আমার বিরুদ্ধে মামলা রেকর্ড করেছে।
​এ বিষয়ে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ নেত্রী অ্যাডভোকেট নাছরীন আক্তার বলেন,আশুলিয়া থানায় আমি বেশ কয়েকটি মামলা করেছি, সম্প্রতি যে মামলা হয়েছে সে বিষয়ে যেখানে থেকে তথ্য পেয়েছেন সেখানে থেকে তথ্য নেন।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে কথা হয় ইন্সপেক্টর ( তদন্ত) মোঃ আজগর হোসেন এ বিষয়ে আমি কোন কথা বলতে চাইনা। অফিসিয়াল ভাবে কোন অনুমতি নেই।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( সাভার সার্কেল) মোঃ আসাদুজ্জামান বলেন, আমি নিজে তদন্তে করেছি। তথ্য কিছু টা সত্য মনে হয়েছে তাই মামলা নথিভুক্ত করার জন্য বলা হয়েছে। তবে নারী হিসেবে তদন্ত টা সেভাবে করা হয়েছে। আসামীরা সাংবাদিক কিনা জানি না।
গত শনিবার (০২ই নভেম্বর ) রাতে আশুলিয়া থানায় নাছরীন আক্তার বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। আসামী করা হয় দুই সাংবাদিকদকে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Ajker Pratidin গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ©২০১৮-২০২৫ ajkerpratidin.com সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

Design BY POPULAR HOST BD