1. admin@ajkerpratidin.com : admin : Khokon Howlader
  2. sardermasud348@gmail.com : Masud Sarder : Masud Sarder
  3. emranniloy53@gmail.com : NILOY :
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. rashedapple7@gmail.com : Rashed Ahmed : Rashed Ahmed
  6. khokon28.bd@gmail.com : Sohag Hossein : Sohag Hossein
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গৌরনদীতে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উদযাপন কালিয়াকৈরে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে চোরের মৃত্যু আনোয়ারায় বিজয় র‍্যালি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি আশুলিয়ায় তিতাস গ্যাসের অভিযান, ৭ শতাধিক অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন আশুলিয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ ও বকেয়া বিলের দায়ে একাধিক বাসার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন আশুলিয়ায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে যুবকের বিরুদ্ধে মামলা, আদালতে প্রেরণ হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ৭ দিনের রিমান্ডে শ্যামবাজারে ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ড শেষে নয়ন কারাগারে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ মহান বিজয় দিবসে জাতীয়তাবাদী বিপ্লবী দলের শ্রদ্ধাঞ্জলি

মাথাগোঁজার একটু ঠাঁই চাইলেন স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছা

আজকের প্রতিদিন ডেস্ক ||
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ২৩৪ বার পড়া হয়েছে

রতন দে, মাদারীপুর প্রতিনিধিঃ
বয়সের ভারে শরীরে বেঁধেছে বিভিন্ন রোগের বাসা। আহার যোগাতে মানুষের বাড়িতে করতেও পারছেন না কোন কাজ। নেই কোন জায়গা জমি। অন্যের জায়গায় বাঁশের চাটির উপর ছেড়া লুঙ্গি,প্লাস্টিকের বস্তা আর একটু পলিথিন দিয়ে ঠিক যেন বাবুইপাখির বাসার মত এমন একটি ঘর তৈরি করে বসবাস করেন।

মাথাগোজার একটু ঠাই চাইলেন কাজীবাকাই ইউনিয়নের অসহায় হতদরিদ্র ও স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছা।

সরেজমিন সুত্রে জানা যায়, মাদারীপুর জেলার ডাসার উপজেলার কাজীবাকাই ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়া গ্রামের স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছা(৫৫) নামে এক অসহায় হতদরিদ্র বৃদ্ধা দীর্ঘদিন যাবত বাঁশের চাটাই,ছেঁড়া লুঙ্গি আর পলিথিন দিয়ে অন্যের জায়গায় বাবুইপাখির বাসার মত ঘর তৈরি করে বসবাস করছেন। দেখার মত নেই কোন সন্তানাদি। বয়সের ভারে শরীরে বেঁধেছে বিভিন্ন রোগের বাসা। ঘরে নেই কোন খাবার।

স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারের থেকেও পাননি কোন সহযোগিতা। তিনি পূর্ব মাইজপাড়া গ্রামের মৃত্যু আরশেদ আলী বেপারী মেয়ে। আপন পাঁচটি ভাই থাকলেও আসছে না তার কোন উপকারে,কারন তাদেরও কোন সহায়সম্পদ।

হায়াতন নেছা চোখের পানি ছেড়ে বলেন, আমার কেউ নেই। ১৯৮৮ সালে স্বামী তালাক দিয়ে চলে গেলে,জীবনের ভরনপোষণ চালাতে ঢাকায় গিয়ে গার্মেন্টসে চাকরি করি। করোনার সময় চাকরি চলে যায়। বয়স হয়েছে, শরীরে রোগও হয়েছে, কোন কাজও করতে পারি না।

এভাবেই ৪/৫ বছর যাবত থাকছি। বৃষ্টি আইলে ভিজে যায় সব। চেয়ারম্যান মেম্বারের কাছে কতবার গেছি,এক কেজি চাউলও দিল না। আমি একটু মাথাগোঁজার ঠাই চাই।

কাজীবাকাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ বলেন, আমার কাছে কেউ বলেনি,তাকে সহযোগিতা করতে হবে। খুবই তাড়াতাড়ি একটি চাউলের কার্ড করে দিব।

এ ব্যাপারে ডাসার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও)কানিজ আফরোজ বলেন, এভাবে স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছার বসবাস করেন। আমাদেরকে কেউ কোন তথ্যদেয়নি। আপনাদের কাজ থেকে জানলাম। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যতটুকু সম্ভব সাহায্য সহযোগিতা করা হবে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Ajker Pratidin গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ©২০১৮-২০২৫ ajkerpratidin.com সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

Design BY POPULAR HOST BD