1. admin@ajkerpratidin.com : admin : Khokon Howlader
  2. ajkerpratidin@gmail.com : Masum Sarder : Masum Sarder
  3. niloy@ajkerpratidin.com : Niloy :
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. rashedapple7@gmail.com : Rashed Ahmed : Rashed Ahmed
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৪:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মৎস্যভবন ও কাকরাইল এলাকায় ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেলেন অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া যশোরের পূজা পরিষদের সভাপতি ও সম্পাদকের নামে ‘ষড়যন্ত্রমূলক মামলার প্রতিবাদে স্মারকলিপি প্রদান জগন্নাথপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে গ্রাম আদালত বিষয়ক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যদের প্রশিক্ষণ কালিয়াকৈরে তিন ভাইয়ের হাত-পা বেঁধে রেখে দুর্ধর্ষ ডাকাতি মামলার বেড়াজা‌লে খাল ভোগদখল নরসিংদী শিক্ষক হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ মদনে শেখ হাসিনাসহ তার ধূসরদের বিচারের দাবিতে বিএনপি বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত মদন নূরিয়া হুসাইনিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসার নতুন কমিটি গঠন

সরাইলে নদীভাঙনে দুর্ভোগে ৪ গ্রামের মানুষ

আজকের প্রতিদিন
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫
  • ৬২ বার পড়া হয়েছে

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের পালপাড়া, পানিশ্বর, শাখাইতি ও দেওবাড়িয়া গ্রাম মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত। এ গ্রামগুলোর এক থেকে দেড় কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এ বছরও দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। অব্যাহত ভাঙনে গত চার দশকে পানিশ্বর গ্রামটির তিন-চতুর্থাংশ বিলীন হয়ে গেছে। বাকিটুকু বিলীনের পথে।

শাখাইতি গ্রামের ইউপি সদস্য ছাদু মিয়া বলেন, গত পাঁচ বছরে নদীভাঙনে শতাধিক পরিবারের বসতবাড়ি বিলীন হয়েছে। প্রায় পাঁচ একর ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। অনেক পরিবার গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। নদীভাঙনে পানিশ্বর বাজার, পানিশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়, শাখাইতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীতে বিলীন হয়ে যাবে। গ্রামের বাসিন্দারা সর্বক্ষণ ভীতি আর আতঙ্কে সময় পার করছে। ক্ষতিগ্রস্ত উসমান চৌধুরী জানান, মেঘনা নদী ভাঙনের ফলে আমার ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে।

পানিশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, গত কয়েক দিনে অন্তত ২০টি বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীতে ভিটেমাটি হারিয়ে মানবেতর অবস্থায় আছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। নদীর অব্যাহত ভাঙনের কারণে ঝুঁকিতে আছে নদীতীরবর্তী আরও শতাধিক ঘরবাড়ি। অধিকাংশ মানুষ ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, দোকানপাট হারিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে গেছেন। বেশ কয়েকটি রাইস মিল মালিক নিঃস্ব হয়ে গেছেন। ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত ভাঙন ঠেকানো ও স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের।

সরাইলের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ মোশারফ হোসাইন বলেন, আমি নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। প্রাথমিকভাবে উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে নদীভাঙন রোধে জিও ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে।

জেলা পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মনজুর হোসেন বলেন, সরাইলে মেঘনা নদীতে ভাঙন রোধে একটি স্থায়ী প্রকল্প তৈরি করে প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Ajker Pratidin গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ©২০১৮-২০২৫ ajkerpratidin.com সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

Design BY POPULAR HOST BD