1. admin@ajkerpratidin.com : admin : Khokon Howlader
  2. ajkerpratidin@gmail.com : Masum Sarder : Masum Sarder
  3. emranniloy53@gmail.com : Emran Hasan Neloy : Emran Hasan Neloy
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. rashedapple7@gmail.com : Rashed Ahmed : Rashed Ahmed
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০৫:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বেনাপোল ইমিগ্রেশনে ভারতে যাওয়ার সময় আনিসুর রহমান আটক টঙ্গীবাড়ীতে শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনীর টাকা ফেরত চেয়ে মানববন্ধন গাজীপুর আদালতে সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হক এনসিপির ২০ সদস্যের ধামরাই উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠন বেনাপোল বিজিবি অভিযানে ৯লাখ ২০ হাজার টাকার জাল নোট সহ আটক ১ ব্রিতে স্থানভিত্তিক জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনে কর্মশালা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে তারেক রহমানের ৩১দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পৌর বিএনপির মতবিনিময় সভা আপনারা শুধু কমিটি না,ভোটার কে আছে তার কাছে যেতে হবে সাংবাদিক মামুন রেজার মৃৃত্যুতে কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাবের শোক ধামরাইয়ে সাদ হত্যা মামলায় সাবেক কাউন্সিলর গ্রেফতার

কৃপেশ অর্থের বিনিময়ে অসচ্ছল মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি সচ্ছল করে দেন

আজকের প্রতিদিন ডেস্ক ||
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৪ মার্চ, ২০২৪
  • ১৯৯ বার পড়া হয়েছে

হাবিবুর রহমান, নেত্রকোনা প্রতিনিধি :
নেত্রকোনার মদনে মৎস্যজীবী সমিতির অডিটের নামে অধিক অর্থের বিনিময়ে অসচ্ছল মৎস্যজীবী সমিতি সচ্ছল হচ্ছে। এমন অভিযোগ উঠেছে উপজেলা মৎস্যজীবী সমিতির সমবায় সহকারী কর্মকর্তা কৃপেশ তালুকদারের নামে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, মদন উপজেলায় ৪১ টিরও বেশি মৎস্যজীবী সমিতি রয়েছে নামে বেনামে। কিন্তু তার মধ্যে বেশির ভাগের নেই কোন অস্তিত্ব।কিন্তু মোটা অংকে টাকার বিনিময়ে অস্তিত্বহীন সমিতি গুলো রাতের আঁধারে হয়ে যায় সচল। সেইগুলো আবার উপজেলার বিভিন্ন জলমল ইজারা নেওয়ার জন্য আবেদনও করছেন।

উপজেলার মদন ইউনিয়নের বৃ-বড়ি কান্দি গ্রামে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়,বৃ-বড়িকান্দি মৎস্যজীবী সমিতির নামে কোন মৎসজীবী সমিতির অস্থিত্ব নেই। সমিতির নেই কোন মৎস্যজীবী সমিতির ঘর ,ও সাইনবোর্ড ।

অনেক সময় খোঁজাখুঁজি করার পর সমিতির ঘর খুঁজে না পেয়ে সমিতির সভাপতি সত্যরঞ্জন দাস কে ফোন করে সমিতি ঘরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি একটি জরাজীন্য গোয়ালঘর কে সমিতির ঘর হিসেবে দাবি করেন।

কিন্তু সেখানে কোন মৎস্যজীবী সমিতির সাইনবোর্ড দেখতে না পেয়ে সাইনবোর্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তাৎক্ষণাৎ ঘর থেকে এনে একটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেন। এ সময় সমিতির সদস্যদের নামের তালিকা, রেজুলেশনের বিষয় জানতে চাইলে তিনি কোন কিছুই দেখাতে পারেনি।

কি করে অডিট হয়, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সমবায় অফিসের কৃপেশ তালুকদারকে ৯০০০ টাকা দিয়ে অডিট করিয়ে নিয়ে এসেছি।

টাকা দেওয়ার জন্য আপনাকে কোন ভাউচার বা কাগজ দিয়েছে কিনা জানতে চাইলে, কোন কাগজ দেননি বলে জানান ,তিনি সত্য রঞ্জন দাস।

এছাড়াও আরও কয়েক টি সমিতির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের সাথে কথা বললে নাম না প্রকাশ করার শর্তে তারা বলেন, আমাদের সমিতি গুলোরও অডিট করাতে ৫ থেকে ২০ হাজার টাকার মতো করে প্রতি সমিতিকে দিতে হয়েছে সমবায় অফিসের কৃপেশ তালুকদার কে।

টাকা না দিলে, আমাদের সমবায় সমিতির তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার ও ভয় দেখান তিনি পরে আর কি করবো টাকা দিয়ে অডিট করিয়েছি।

টাকার বিনিময়ে অসচ্ছল সমবায় মৎস্য সমিতি সচ্ছল করিয়ে দেন,উপজেলা সমবায় সমিতির সহকারী কর্মকর্তা কৃপেশ তালুকদার, এ বিষয়ে, কৃপেশ তালুকদার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অডিটের জন্য কোন টাকা পয়সা লাগে না।

বৃ-বড়ি কান্দি মৎস্যজীবী সমিতি সহ কয়েকটি সমিতির থেকে অডিট নামে ৫ থেকে ২০ হাজার করে টাকা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ যদি বলে তাকে তাহলে তাকে আমার সামনে নিয়ে আসেন, আমি কত টাকা নিয়েছি।

এ বিষয়ে উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, অডিটের জন্য কোন টাকা পয়সা নেয়া হয় না, মৎস্যজীবী সমিতির লোকজনের কাছ থেকে। তবে কোন সমিতির যদি তাদের কাজ করাতে না পারে ,তাহলে আমার সহকারি তাদের কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে কাজ করিয়ে দেন অন্যজন দিয়ে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Ajker Pratidin গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ©২০১৮-২০২৫ ajkerpratidin.com সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

Design BY POPULAR HOST BD