1. admin@ajkerpratidin.com : admin : Khokon Howlader
  2. ajkerpratidin@gmail.com : Masum Sarder : Masum Sarder
  3. emranniloy53@gmail.com : Emran Hasan Neloy : Emran Hasan Neloy
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. rashedapple7@gmail.com : Rashed Ahmed : Rashed Ahmed
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৮:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কয়রায় গাঁজাসহ আটক ১, ওয়ারেন্টভুক্ত ২ আসামি গ্রেপ্তার রাণীশংকৈলে তিন দিনব্যাপি জাতীয় ফল মেলার উদ্বোধন যুগ পেরিয়েও পাকা হয়নি রাস্তা, দুর্ভোগে শার্শার মাটিপুকুরের মানুষ যশোর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কোন ছাড় নয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে আড্ডাবাজি বন্ধের নির্দেশ সরাইল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা যশোরে করোনায় এক জনের মৃত্যু ১৫ বছর ধরে সাভার ও আশুলিয়া অঞ্চলে আদর্শ শিক্ষা সম্প্রচার করে আসছেন এ.কে শাহীন আশুলিয়ায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬, ধসে পড়েছে দেয়াল র‍্যাবের হাতে অপহরণ মামলার আসামি গ্রেফতার ফুলবাড়ীতে ক্ষুদ্রও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ উদ্বোধন

মাথাগোঁজার একটু ঠাঁই চাইলেন স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছা

আজকের প্রতিদিন ডেস্ক ||
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ১৫৯ বার পড়া হয়েছে

রতন দে, মাদারীপুর প্রতিনিধিঃ
বয়সের ভারে শরীরে বেঁধেছে বিভিন্ন রোগের বাসা। আহার যোগাতে মানুষের বাড়িতে করতেও পারছেন না কোন কাজ। নেই কোন জায়গা জমি। অন্যের জায়গায় বাঁশের চাটির উপর ছেড়া লুঙ্গি,প্লাস্টিকের বস্তা আর একটু পলিথিন দিয়ে ঠিক যেন বাবুইপাখির বাসার মত এমন একটি ঘর তৈরি করে বসবাস করেন।

মাথাগোজার একটু ঠাই চাইলেন কাজীবাকাই ইউনিয়নের অসহায় হতদরিদ্র ও স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছা।

সরেজমিন সুত্রে জানা যায়, মাদারীপুর জেলার ডাসার উপজেলার কাজীবাকাই ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়া গ্রামের স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছা(৫৫) নামে এক অসহায় হতদরিদ্র বৃদ্ধা দীর্ঘদিন যাবত বাঁশের চাটাই,ছেঁড়া লুঙ্গি আর পলিথিন দিয়ে অন্যের জায়গায় বাবুইপাখির বাসার মত ঘর তৈরি করে বসবাস করছেন। দেখার মত নেই কোন সন্তানাদি। বয়সের ভারে শরীরে বেঁধেছে বিভিন্ন রোগের বাসা। ঘরে নেই কোন খাবার।

স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারের থেকেও পাননি কোন সহযোগিতা। তিনি পূর্ব মাইজপাড়া গ্রামের মৃত্যু আরশেদ আলী বেপারী মেয়ে। আপন পাঁচটি ভাই থাকলেও আসছে না তার কোন উপকারে,কারন তাদেরও কোন সহায়সম্পদ।

হায়াতন নেছা চোখের পানি ছেড়ে বলেন, আমার কেউ নেই। ১৯৮৮ সালে স্বামী তালাক দিয়ে চলে গেলে,জীবনের ভরনপোষণ চালাতে ঢাকায় গিয়ে গার্মেন্টসে চাকরি করি। করোনার সময় চাকরি চলে যায়। বয়স হয়েছে, শরীরে রোগও হয়েছে, কোন কাজও করতে পারি না।

এভাবেই ৪/৫ বছর যাবত থাকছি। বৃষ্টি আইলে ভিজে যায় সব। চেয়ারম্যান মেম্বারের কাছে কতবার গেছি,এক কেজি চাউলও দিল না। আমি একটু মাথাগোঁজার ঠাই চাই।

কাজীবাকাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ বলেন, আমার কাছে কেউ বলেনি,তাকে সহযোগিতা করতে হবে। খুবই তাড়াতাড়ি একটি চাউলের কার্ড করে দিব।

এ ব্যাপারে ডাসার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও)কানিজ আফরোজ বলেন, এভাবে স্বামীপরিত্যক্তা হায়াতন নেছার বসবাস করেন। আমাদেরকে কেউ কোন তথ্যদেয়নি। আপনাদের কাজ থেকে জানলাম। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যতটুকু সম্ভব সাহায্য সহযোগিতা করা হবে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Ajker Pratidin গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ©২০১৮-২০২৫ ajkerpratidin.com সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

Design BY POPULAR HOST BD