জুয়েল মিয়া, শরীয়তপুর প্রতিনিধি : মায়ের ইচ্ছা পূরণ করতে হেলিকপ্টারে করে বউ আনলেন প্রবাসী মহসিন মিয়া এমনই ঘটনা ঘটেছে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা পৌরসভার তালুকদার কান্দি গ্রামে ২২ মে ৫টায় সময় উপজেলার,জয়নগর ইউনিয়নের চর লক্ষীকান্তপুর গ্রাম থেকে হেলিকপ্টারে করে বউ নিয়ে গ্রামে আসেন তিনি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শরীয়তপুরের জাজিরা পৌরসভার তালুকদার কান্দি গ্রামের আব্দুল খালেক তালুকদার ও জবেদা বেগম দম্পতির ছেলে মহসিন তালুকদার। মহসিন ৯ বছর ধরে মালয়েশিয়া থাকেন। সম্প্রতি তিনি বিয়ের জন্য দেশে আসেন মহসিন তালুকদার সঙ্গে একই উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের চরলক্ষীকান্তপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর হাওলাদারের মেয়ে পলি আক্তারের বিয়ে হয়। বুধবার দুপুরে কনে পলি আক্তারের বাড়িতে এই দম্পতির বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে হয়। পরে শ্বশুরবাড়ি থেকে হেলিকপ্টারে চড়ে বর মহসিন তালুকদার রওনা দেন নিজ বাড়িতে।
বিকেল ৫টার দিকে বিয়ের সব আয়োজন শেষ করে কনে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে নিজ বাড়ি ফিরে আসেন মহসিন। এ সময় স্বজনেরা বর কনেকে বরণ করে নেন। হেলিকপ্টারে চড়ে আসা বর-কনে দেখতে স্থানীয়রা তাদের বাড়ির সামনের খোলা মাঠে ভিড় করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
তালুকদার কান্দি গ্রামের বাসিন্দা রোকসানা আক্তার বলেন, মহসিন মালয়েশিয়া প্রবাসী। তার মার শখ ছেলের বরযাত্রা হেলিকপ্টারে হবে। তাই দেশে এসে বিয়ের এ আয়োজন করেন। আমাদের এলাকায় হেলিকপ্টারে চড়ে বর-কনে এসেছে। তাই আমরা দেখতে এসেছি।
বরের মা জবেদা বেগম বলেন, আমার চার ছেলে তিন মেয়ে। ছোট ছেলের বিয়েকে স্মরণীয় করে রাখতে, আর নববধূকে বরণ করে আনতেই হেলিকপ্টার ভাড়া করা হয়। ছেলে হেলিকপ্টারে করে নববধূকে নিয়ে আসায় আমি খুবই খুশি।
মহসিন তালুকদার বলেন, মায়ের শখ ছিল আমি হেলিকপ্টারে করে বউ আনি। তাই মায়ের শখ পূরণ করেছি। শখ পূরণ করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।
কনে পলি আক্তার বলেন, আমি আগে কখনো হেলিকপ্টারে উঠিনি। এমায়ের শখ পূরণ করতে হেলিকপ্টার ভাড়া করে বাড়িতে বউ আনলেন প্রবাসী মহসিন। ঘটনাটি ঘটেছে শরীয়তপুরের জাজিরা পৌরসভার তালুকদার কান্দি গ্রামে।
বুধবার (২২ মে ) বিকেল সাড়ে ৫টায় উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের চরলক্ষীকান্তপুর গ্রাম থেকে হেলিকপ্টারে করে বউ নিয়ে গ্রামে আসেন তিনি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শরীয়তপুরের জাজিরা পৌরসভার তালুকদার কান্দি গ্রামের আব্দুল খালেক তালুকদার ও জবেদা বেগম দম্পতির ছেলে মহসিন তালুকদার। মহসিন ৯ বছর ধরে মালয়েশিয়া থাকেন। সম্প্রতি তিনি বিয়ের জন্য দেশে আসেন।
মহসিন তালুকদারের সঙ্গে একই উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের চরলক্ষীকান্তপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর হাওলাদারের মেয়ে পলি আক্তারের বিয়ে হয়। বুধবার দুপুরে কনে পলি আক্তারের বাড়িতে এই দম্পতির বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে হয়। পরে শ্বশুরবাড়ি থেকে হেলিকপ্টারে চড়ে বর মহসিন তালুকদার রওনা দেন নিজ বাড়িতে।
বিকেল ৫টার দিকে বিয়ের সব আয়োজন শেষ করে কনে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে নিজ বাড়ি ফিরে আসেন মহসিন। এ সময় স্বজনেরা বর-কনেকে বরণ করে নেন। হেলিকপ্টারে চড়ে আসা বর-কনে দেখতে স্থানীয়রা তাদের বাড়ির সামনের খোলা মাঠে ভিড় করেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
তালুকদার কান্দি গ্রামের বাসিন্দা রোকসানা আক্তার বলেন, মহসিন মালয়েশিয়া প্রবাসী। তার মার শখ ছেলের বরযাত্রা হেলিকপ্টারে হবে। তাই দেশে এসে বিয়ের এ আয়োজন করেন। আমাদের এলাকায় হেলিকপ্টারে চড়ে বর-কনে এসেছে। তাই আমরা দেখতে এসেছি।
বরের মা জবেদা বেগম বলেন, আমার চার ছেলে তিন মেয়ে। ছোট ছেলের বিয়েকে স্মরণীয় করে রাখতে, আর নববধূকে বরণ করে আনতেই হেলিকপ্টার ভাড়া করা হয়। ছেলে হেলিকপ্টারে করে নববধূকে নিয়ে আসায় আমি খুবই খুশি।
মহসিন তালুকদার বলেন, মায়ের শখ ছিল আমি হেলিকপ্টারে করে বউ আনি। তাই মায়ের শখ পূরণ করেছি। শখ পূরণ করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।
কনে পলি আক্তার বলেন, আমি আগে কখনো হেলিকপ্টারে উঠিনি। এই প্রথম উঠলাম। অনুভূতিটা খুবই ভালো ছিল। আমাদের জন্য সবাই দোয়া করবেন।
ই প্রথম উঠলাম। অনুভূতিটা খুবই ভালো ছিল। আমাদের জন্য সবাই দোয়া করবেন।