1. admin@ajkerpratidin.com : admin : Khokon Howlader
  2. ajkerpratidin@gmail.com : Masum Sarder : Masum Sarder
  3. emranniloy53@gmail.com : Emran Hasan Neloy : Emran Hasan Neloy
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. rashedapple7@gmail.com : Rashed Ahmed : Rashed Ahmed
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বেনাপোলে জলাবদ্ধতা নিরসনে বন্ধ কালভার্টে সংস্কার শুরু গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতিকারীদের কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল শার্শা দৃষ্টান্ত স্থাপন, ২৯ মৃত শ্রমিক পরিবার পেল আর্থিক সহায়তা এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন মদনে ৫০০ পিস ইয়াবাসহ এক নারী গ্রেপ্তার কালিয়াকৈরে জুলাই শহীদ দিবস পালিত ড. ইউনুসের নির্দলীয় সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে: নাজমুল হাসান অভি আশুলিয়ায় চাঁদাবাজির সময় সেনাবাহিনীর হাতে আটক সন্ত্রাসী টিপু গ্রুপের নাসির উদ্দিন সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

ধামরাইয়ে কোরবানিকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছে কামার শিল্পীরা

আজকের প্রতিদিন ডেস্ক ||
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪
  • ১৫০ বার পড়া হয়েছে

সম্রাট আলাউদ্দিন, ধামরাই (ঢাকা) : মুসলমানদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। আর মাত্র কয়েক দিন পরেই কোরবানির ঈদ। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছে কামার শিল্পীরা। সারাবছর তেমন কাজের চাপ না থাকলেও কোরবানির ঈদ এলেই এই ব্যস্ততা বেড়ে যায় অনেক গুণ।

কোরবানির পশু জবাই ও মাংস বানাতে যেসব উপকরণ প্রয়োজন হয়, সেই সব উপকরণ তৈরি করতে এবং ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে তৈরি করা হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন সাইজের ধারালো চাপাতি, ছুরি, দা, বঁটি সহ বিভিন্ন উপকরণ।আর এগুলো তৈরি করতে কারিগররা কেউ টানছেন হাপর, কেউ আবার কয়লা দিচ্ছে আগুনে। সেই জ্বলন্ত আগুন থেকে লোহা তুলে সমানতালে পেটাচ্ছেন তাঁরা। সেই পেটানো তপ্ত লোহা থেকে তৈরি করা হচ্ছে চাপাতি, ছুরি, দা, বঁটি সহ বিভিন্ন উপকরণ।

কোরবানির আগে এসব উপকরণ হাতের কাছে সংগ্রহ ও প্রস্তুত রাখতে এখন ব্যস্ত কোরবানির পশু কেনায় সচ্ছল পরিবারগুলো।তাই ঈদ আসার ৮ থেকে ১০ দিন আগে থেকেই এই ব্যস্ততা বাড়ে যায় কামার শিল্পীদের। চলে ঈদের আগের শেষ রাত পর্যন্ত। তবে ঈদ মৌসুমে সকাল ৮টা থেকেই তাদের কর্মযজ্ঞ শুরু হয়, আর চলে মধ্যরাত পর্যন্ত।

এমনকি ঈদের আগের রাতেও তাদের কাজ করতে হয় সারারাত জেগে।সারা বছর দা ছুরিতে শাণ দিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা নেওয়া হলেও কোরবানির সময় নেওয়া হয় ৫০ থেকে ৮০ টাকা।লিটন কর্মকার বলেন, সারা বছরই কাজ থাকে। কিন্তু কোরবানির সময় কাজ বেড়ে যায় দ্বিগুণ। আয়ও বাড়ে। গৃহস্থ বাড়ির সবাই দা, ছুরি, ছেনি, চাকু, বঁটিতে শাণ দিতে আসেন। তাই এই সময়ের জন্য প্রস্তুতিটাও থাকে একটু ভিন্ন।

বছরের এই সময়ে দিনে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় হয় বলে জানান তিনি। তবে কয়লার দাম বেড়ে যাওয়ায় এখন আর আগের মতো লাভ হচ্ছে না। বস্তা প্রতি কাঠ কয়লার দাম ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে বেড়েছে কারিগরের মুজুরীসহ লোহার দাম। তাই লাভ অনেক কমে গেছে। তারপরও বাপ-দাদার পেশা টিকিয়ে রাখতে সবাই কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানান তিনি।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Ajker Pratidin গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ©২০১৮-২০২৫ ajkerpratidin.com সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

Design BY POPULAR HOST BD