1. admin@ajkerpratidin.com : admin : Khokon Howlader
  2. sardermasud348@gmail.com : Masud Sarder : Masud Sarder
  3. emranniloy53@gmail.com : NILOY :
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. rashedapple7@gmail.com : Rashed Ahmed : Rashed Ahmed
  6. khokon28.bd@gmail.com : Sohag Hossein : Sohag Hossein
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:১১ পূর্বাহ্ন

স্মার্টফোন বলে দেবে আশপাশে কতজন করোনা রোগী

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৭ জুলাই, ২০২০
  • ৩৪৮ বার পড়া হয়েছে

করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে চিকিৎসা নেওয়া ব্যক্তির সংস্পর্শে এলেই সতর্ক করবে স্মার্টফোন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই অ্যাপ চালু করতে যাচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ।

এরই মধ্যে ইসরায়েল, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, হংকং, রাশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশে এটি চালু হয়েছে। লোকেশন ম্যাপ, কিউআর (কুইক রেসপন্স) কোড ফিচার ব্যবহার করে সুফল পাচ্ছে এসব দেশের নাগরিক। প্রযুক্তির মাধ্যমে করোনাভাইরাস মহামারি ছড়ানো ঠেকাতে সহায়ক এই অ্যাপ নিয়ে বাংলাদেশেও ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমদ পলক জানান, নাগরিকদের সুরক্ষায় কন্টাক্ট ট্রেসিং অ্যাপ নিয়ে আমরা বেশ কিছু দিন থেকে কাজ করছিলাম। অবশেষে আমরা এটি চালু করতে পেরেছি। আজ এর উদ্বোধন করা হবে।

এই অ্যাপ কিভাবে কাজ করবে জানতে চাইলে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, কন্টাক্ট ট্রেসিং অ্যাপ ডাউনলোড করার পর স্মার্টফোনের লোকেশন এবং ব্লুটুথ অন রেখে বাড়ির বাইরে বের হলে এটি এক-দুই মিটারের মধ্যে যারা থাকবে তাদের হিস্ট্রিগুলো আমাদের ডাটাবেইসে পাঠাবে। কেউ যদি আক্রান্তের কাছাকাছি চলে যায় তাহলে সে স্মার্টফোনে অ্যালার্ট পাবে। তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিরা যদি কয়েক দিন পরও করোনা পজিটিভ হয় তাহলেও স্মার্টফোন থেকে সতর্কবার্তা পাওয়া যাবে। সে ক্ষেত্রে ফোন করে প্রয়োজনীয় পরামর্শও দেওয়া হবে।

কন্টাক্ট ট্রেসিং কী : কন্টাক্ট ট্রেসিং হচ্ছে একটি পদ্ধতি, যা সংক্রামক রোগ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে ব্যবহার করা হয়। করোনাভাইরাস মহামারির ক্ষেত্রে যেসব মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছে তাদের স্বেচ্ছা আইসোলেশনে যেতে বলা হয়। এটা সাধারণত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের ফোনের মাধ্যমে জানানো হয়। সঙ্গে একটা স্বয়ংক্রিয় লোকেশন ট্র্যাকিং মোবাইল অ্যাপও সংযুক্ত করা হয়। করোনাভাইরাসে শনাক্ত কারো সংস্পর্শে এলে অ্যাপটি তার সময় ও স্থান তুলে ধরে সতর্কবার্তা পাঠাবে। ফোনের শুধু জিপিএস ডাটা নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত রোগীদের ডাটার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। তারপর নিয়মিত ব্যবহারকারীকে বার্তা পাঠানো হবে এবং শুধু ব্যবহারকারীকেই পাঠানো হবে।

করোনাভাইরাসের মারাত্মক প্রাদুর্ভাবের শিকার দেশগুলোতে এরই মধ্যে কন্টাক্ট ট্রেসিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, অ্যাপ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত ও অবস্থানগত ডাটা তাদের ফোনেই সীমাবদ্ধ থাকবে, অন্য কেউ পাবে না। তাই ব্যক্তির অগোচরে অ্যাপের অপারেটর তাদের ওপর নজরদারি করতে পারবে না। করোনাভাইরাসের সংস্পর্শে আসার বিষয়টি মন্ত্রণালয়কে জানানো হবে কি না তা নির্ধারণের পুরো স্বাধীনতা ব্যক্তির থাকবে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Ajker Pratidin গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ©২০১৮-২০২৫ ajkerpratidin.com সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

Design BY POPULAR HOST BD