আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি :
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় একটি ব্রীজ ধসে পরে শতশত লোকজনের চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। অল্পের জন্য জীবনহানি থেকে রক্ষা পেয়েছে ওই ব্রীজদিয়ে চলাচল কারীরা। ব্রীজ ধসেপরলেও উপজেলা এলজিইডি বিভাগ থেকে কোন কর্মকর্তা ঘটনাস্থল এখন পর্যন্ত পরিদর্শণ করেননি।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের বাটরা- রামানন্দেরআক সড়কের বাটরা গ্রামে রমজুমদার বাড়ি সংযোগ স্থলে খালের উপর লোহার ষ্টাকচারের উপর এলজিইডি অর্থায়নে ২৫ বছর পূর্বে একটি ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়েছিল। নির্মাণ কালীন সময় নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করায় কয়েক বছরের মধ্যেই ব্রীজটির বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দেয়। গত দুইবছররে ব্রীজের মাঝের একটিঅংশ ডেবে গেলে লোকজনের যাতায়াতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পরে।
এঘটনা স্থানীয়রা একাধিক বার উপজেলা এলজিইডি বিভাগকে জানালেও তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি। যারকারনে ২১ জুন (শুক্রবার) বিকেলে ওই ব্রীজটির উত্তর পাড়ের একটি অংশ ধসেপরে শতশত লোকজনের চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় চলাচলরত লোকজন আতংকিত হয়েপরে। ওই ব্রীজদিয়ে চলাচল কারী কিশোর বাড়ৈ বলেন, ব্রীজটির পাশ একটু ডেবেযাওয়ার পর উপজেলা এলজিইডি বিভাগকে জানানো হয়েছিল। তখনতারা কোনব্যবস্থা নেয়নি।
ব্যবস্থা না নেওয়ার কারনে ২১জুন বিকেলে ওই ব্রীজটি একটি পাশ অংশ ধসেপওে চলাচল বন্ধহয়ে গেছে। এব্যাপারে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী রবীন্দ্র চক্রবর্তী সাংবাদিকদের জানান, আমি বাটরা মজুমদার বাড়ি সংলগ্ন ব্রীজ ধসে পরার ঘটনা জানা নেই। আপনার মাধ্যমে শুনলাম। এখন ঘটনাস্থল পরির্দশন করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষর সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।